ওয়েব ডেস্ক ৩রা জুলাই ২০২০:আফ্রিকার বতসোয়ানায় ওকাভাঙ্গো ব-দ্বীপে রহস্যজনকভাবে শত শত হাতির মৃত্যু ঘটছে। গত দুই মাসে সেখানে প্রায় ৩৫০ এর অধিক হাতি মারা গেছে। কিন্তু ঠিক কী কারণে এসব হাতি মারা যাচ্ছে, তা কেউ বলতে পারছে না। এমনকি দেশটির সরকারও সে সম্পর্কে কোনো ধারণা দিতে পারছে না।তবে এই মুহূর্তে প্রাণীগুলোর মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করতে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা চলছে জানিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার এই দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সপ্তাহখানেকের মধ্যে পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া যাবে। তখন মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানা যেতে পারে।
সূত্রের খবর অনুসারে, ওই দেশটিতে আফ্রিকার মোট হাতির এক-তৃতীয়াংশ বসবাস করে। মে মাসের শুরু থেকে সেখানে ৩৫০টির বেশি হাতির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল পার্ক রেসকিউর কর্মকর্তা নিয়াল ম্যাককান বলেন, স্থানীয় পরিবেশ সংরক্ষণবাদীরা মে মাসের শুরুর দিকে ব-দ্বীপের ওপর দিয়ে বিমান ভ্রমণ করার সময় কিছু হাতির মরদেহ দেখতে পান। পরে তারা বসতোয়ানার সরকারকে বিষয়টি জানায়।
তিনি বলেন, তারা অঞ্চলটির ওপর দিয়ে তিন ঘণ্টার একটি ফ্লাইটে যাওয়ার সময় ১৬৯টি হাতির মরদেহ দেখতে পান। এত অল্প সময়ে ওই পরিমাণ হাতির মরদেহ দেখতে পাওয়া খুবই অস্বাভাবিক। পরবর্তীতে এ ঘটনার মাসখানেক পর তদন্ত করতে গিয়ে তারা আরো মরদেহ দেখতে পান। সবমিলিয়ে সংখ্যাটি ৩৫০ এর বেশি হবে।
এদিকে হাতিগুলোর মৃত্যুর পেছনে চোরা শিকারীদের হাত থাকার সম্ভাবনা আগেই নাকচ করে দিয়েছে বতসোয়ানার সরকার। তারা বলছে, যদি চোরা শিকারীদের দ্বারা এমনটা ঘটতো, তাহলে হাতিগুলোর দাঁত থাকতো না। কিন্তু এগুলোর দাঁত এখনো রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ড. ম্যাককান বলেন, সেখানে শুধু হাতিই মারা যাচ্ছে। যদি চোরা শিকারীদের দেয়া সায়ানাইডে হাতিগুলো মারা যেত, তাহলে অন্য প্রাণীও মারা যেত। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় অ্যানথ্রাক্স বিষক্রিয়ার সম্ভাবনাও নেই। কারণ গত বছর বিষক্রিয়ায় সেখানে শতাধিক হাতি মারা গিয়েছিল।
তাই বলে বিষক্রিয়া বা অন্য কোনো রোগের উপস্থিতির সম্ভাবনা একেবারে বাতিল করে দেয়া যাচ্ছে না জানিয়ে তিনি বলেন, অনেকগুলো হাতিকেই মুখ থুবড়ে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আবার অনেক হাতিকে চক্রাকারে ঘুরতে দেখা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে তাদের স্নায়ুবিক প্রক্রিয়া কোনো ধরনের আক্রমণের শিকার হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সূত্রের খবর অনুসারে, ওই দেশটিতে আফ্রিকার মোট হাতির এক-তৃতীয়াংশ বসবাস করে। মে মাসের শুরু থেকে সেখানে ৩৫০টির বেশি হাতির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল পার্ক রেসকিউর কর্মকর্তা নিয়াল ম্যাককান বলেন, স্থানীয় পরিবেশ সংরক্ষণবাদীরা মে মাসের শুরুর দিকে ব-দ্বীপের ওপর দিয়ে বিমান ভ্রমণ করার সময় কিছু হাতির মরদেহ দেখতে পান। পরে তারা বসতোয়ানার সরকারকে বিষয়টি জানায়।
তিনি বলেন, তারা অঞ্চলটির ওপর দিয়ে তিন ঘণ্টার একটি ফ্লাইটে যাওয়ার সময় ১৬৯টি হাতির মরদেহ দেখতে পান। এত অল্প সময়ে ওই পরিমাণ হাতির মরদেহ দেখতে পাওয়া খুবই অস্বাভাবিক। পরবর্তীতে এ ঘটনার মাসখানেক পর তদন্ত করতে গিয়ে তারা আরো মরদেহ দেখতে পান। সবমিলিয়ে সংখ্যাটি ৩৫০ এর বেশি হবে।
এদিকে হাতিগুলোর মৃত্যুর পেছনে চোরা শিকারীদের হাত থাকার সম্ভাবনা আগেই নাকচ করে দিয়েছে বতসোয়ানার সরকার। তারা বলছে, যদি চোরা শিকারীদের দ্বারা এমনটা ঘটতো, তাহলে হাতিগুলোর দাঁত থাকতো না। কিন্তু এগুলোর দাঁত এখনো রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ড. ম্যাককান বলেন, সেখানে শুধু হাতিই মারা যাচ্ছে। যদি চোরা শিকারীদের দেয়া সায়ানাইডে হাতিগুলো মারা যেত, তাহলে অন্য প্রাণীও মারা যেত। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় অ্যানথ্রাক্স বিষক্রিয়ার সম্ভাবনাও নেই। কারণ গত বছর বিষক্রিয়ায় সেখানে শতাধিক হাতি মারা গিয়েছিল।
তাই বলে বিষক্রিয়া বা অন্য কোনো রোগের উপস্থিতির সম্ভাবনা একেবারে বাতিল করে দেয়া যাচ্ছে না জানিয়ে তিনি বলেন, অনেকগুলো হাতিকেই মুখ থুবড়ে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আবার অনেক হাতিকে চক্রাকারে ঘুরতে দেখা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে তাদের স্নায়ুবিক প্রক্রিয়া কোনো ধরনের আক্রমণের শিকার হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment