ওয়েব ডেস্ক ১৭ই জুলাই ২০২০:ভারতে মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক পরীক্ষা শুরু হয়েছে। শুক্রবার গুজরাতে অবস্থিত ওষুধ কোম্পানি জাইডাস ক্যাডিলা এই পরীক্ষা শুরু করে।
বাছাই করা ২ হাজার স্বেচ্ছাসেবকদের ওপর দুই দফায় এই পরীক্ষা চলানো হবে বলে জানা গেছে।
এর আগে ভারত বায়োটিক্স নামে আরও একটি কোম্পানি করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক কোভ্যাকসিন তৈরি করে সেটি মনুষের দেহে পরীক্ষার অনুমতি পেয়েছে। আপাতত এই দুটি প্রতিষেধক নিয়ে কাজ চলছে।
ভারত বায়োটিক্সের টিকার কথা যখন থেকে শোনা গেছে তখন থেকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলে আসছিলেন ১৫ অগস্টের মধ্যে কোভ্যাকসিন যেন পাওয়া যায়। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলেছেন, টিকাটি এতদিন শুধুমাত্র জীবজন্তুর উপর পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। মানুষের শরীরে পরীক্ষা করে তার ফল বিচার করতে সময় লাগবে। এত তাড়াহুড়ো করে এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক গবেষণামূলক কাজ সম্ভব নয়, এভাবে একটা মরণ ভাইরাসের ওষুধ বের করে ফেলা যায় না।
এদিকে ভারতের বাইরে অনেকগুলো দেশেই করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চলছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে অক্সফোর্ডের একটি গবেষণা।
বাছাই করা ২ হাজার স্বেচ্ছাসেবকদের ওপর দুই দফায় এই পরীক্ষা চলানো হবে বলে জানা গেছে।
এর আগে ভারত বায়োটিক্স নামে আরও একটি কোম্পানি করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক কোভ্যাকসিন তৈরি করে সেটি মনুষের দেহে পরীক্ষার অনুমতি পেয়েছে। আপাতত এই দুটি প্রতিষেধক নিয়ে কাজ চলছে।
ভারত বায়োটিক্সের টিকার কথা যখন থেকে শোনা গেছে তখন থেকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলে আসছিলেন ১৫ অগস্টের মধ্যে কোভ্যাকসিন যেন পাওয়া যায়। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলেছেন, টিকাটি এতদিন শুধুমাত্র জীবজন্তুর উপর পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। মানুষের শরীরে পরীক্ষা করে তার ফল বিচার করতে সময় লাগবে। এত তাড়াহুড়ো করে এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক গবেষণামূলক কাজ সম্ভব নয়, এভাবে একটা মরণ ভাইরাসের ওষুধ বের করে ফেলা যায় না।
এদিকে ভারতের বাইরে অনেকগুলো দেশেই করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা চলছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে অক্সফোর্ডের একটি গবেষণা।
No comments:
Post a comment